ফারহানা যুথী: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছে নতুন বছরের। বাংলাদেশের সামনে অন্তত ১৫টি খাতকে দ্রুত উন্নতির ক্ষেত্র হিসেবে দেখছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
সিরামিক শিল্প বাংলাদেশের একটি ক্রমবর্ধমান উৎপাদন খাত। পাকিস্তান আমলে দেশে প্রথম সিরামিক শিল্প কারখানা স্থাপিত হয়। স্বাধীনতার পর এ শিল্পের বিকাশ শুরু এবং আশির দশকে শুরু হয় রফতানি। বর্তমানে বিশ্বে ৭০টি দেশে রফতানি হয় বাংলাদেশের সিরামিক পণ্য, যার বেশিরভাগই গৃহস্থালী পণ্য।
দেশে আবাসন শিল্পের বিকাশ শুরু হলে গত দু’দশক ধরে স্যানিটারি ও টাইলইসের চাহিদা বাড়তে থাকে। শুরুতে এই চাহিদার প্রায় পুরোটাই আমদানি নির্ভর ছিল। তবে বর্তমানে চিত্র বদলেছে। দেশের প্রায় শতভাগ চাহিদা মেটাচ্ছে দেশিয় উদ্যোক্তারা।
আকিজ সিরামিকসের পরিচালক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম বলেন, বাংলাদেশের গৃহস্থালী সিরামিক পণ্য, স্যানেটারি এবং টাইলসও এখন আমেরিকা ও ইউরোপের মত বিশ্ববাজারে রপ্তানি হচ্ছে। তাই এই খাতের বিপুল সম্ভাবনা।
চায়না-বাংলা সিরামিকের উদ্যোক্তা সিরাজুল ইসলাম মোল্লা বলেন,শিল্পের প্রধান কাঁচামাল সাদামাটি আমদানি নির্ভর হওয়ায় উৎপাদন খরচ বেশি। তাই বিশ্ববাজারে প্রতিযোগী দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগীতায় পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন,আধুনিক এই শিল্পের সাথে দেশীয় ঐতিহ্যের সংযোগ ঘটাতে গবেষণারও তাগিদ রয়েছে শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টদের।
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমাযূন বলেন,সিরামিক শিল্পকে আরো এগিয়ে নিতে সরকার উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহায়তা দেবে ।
ভূমির সহজলভ্যতা, গ্যাস-বিদ্যুৎ এবং সুলভ মূল্যে শ্রমিক পাওয়া বিশ্ববাজারে বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতা করার মত সক্ষমতা তৈরি করছে।
কাজী বাপ্পা: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে...
বিস্তারিতসুমন তানভীর: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন