এস.এম.সুমন: মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া চক্রের জন্মলগ্ন থেকেই অর্থে একটি অংশ আসতো মাতৃ সংগঠন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ থেকে, পরে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় হলে আসতো সেখান থেকে। তবে দলগঠনসহ বেশিরভাগ খাতে অর্থই পেত ব্যক্তিগত অনুদান থেকে। তবে গুলিস্তানে ক্লাবের হাউজি বোর্ড ভাড়া চলতে থাকে ক্লাব প্রতিষ্ঠার কিছুদিন পর থেকেই, যখন আবাসিক জায়গা পায় ক্লাবটি।
১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠার পর গুলিস্তানে প্রায় দুই বিঘা জমি নিয়ে আবাসিক আযোজন সহ গড়ে তোলা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র ক্লাব। তবে ইস্কাটনে ক্লাবটির মাতৃ সংগঠণ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের কার্যালয়।
কিন্তু গত দুই বছর সেখানে কোন কার্যক্রম নেই বললেই চলে। প্রায় দু দ’শক আগে প্রতিষ্ঠিত মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই ক্লাবটি যায়। তখন থেকে আয়ের একটি বড় অংশ আসে এই মন্ত্রণালয় থেকে। ক্লাবটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুলিস্তান কার্যালয়ে হাউজি বোর্ড ভাড়া দিয়ে খরচ চালাতো। তবে সেই খরচ খেলোয়াড়দের পেছনে খুব বেশি ব্যয় হতো না।
প্রতি ফুটবল মৌসুমে এখন একটি মাঝারি মানের দল গড়তেও এই ক্লাবটির খরচ প্রায় দুই থেকে তিন কোটি টাকা। কিভাবে জোগাড় হয় এই অর্থ?
তবে ক্লাবটির সাবেক কর্মকর্তা এবং ফুটবল সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গুলিস্তানে ক্লাব প্রাঙ্গনে আবাসিক আয়োজন থাকলেও সেখানে খেলোয়াড়দের থাকার কোন পরিবেশ ছিলোনা। হাউজি এবং জুয়া থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে গঠিত এই ক্লাবটির কলংকের বোঝা আরো বড় হয় ক্যাসিনো বসানো হলে।
এস.এম.সুমন: গুলিস্তানে মুক্তিযোদ্ধা...
বিস্তারিতএস এম সুমন: স্বাধীনবাংলা ফুটবল দলের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন