মাবুদ আজমী: ক্যাসিনোর কালিমা লাগার পর দিলকুশা ক্লাবের কিছুটা আর্থিক আয় বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু উন্নতি হয়নি। এমন কারো টাকা বানানোর রমরমা আয়েজন দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ভয়াবহ ধস নামানোর জন্য যথেষ্ট বলে আশংকা করছেন ক্রিড়া বিশেষজ্ঞরা।
দিলকুশা ক্লাবে ক্যাসিনো চালুর পর খেলার নয়, উন্নতি হয়েছে হাতে গোনা কয়েক ব্যক্তির। ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতের আধারে পাশ্চাত্যের ঢঙে কোটি কোটি টাকার ক্যাসিনো নামক জুয়ার আসর বসতো এই ক্লাবে। প্রতি রাতের আসর থেকে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা একাই নিতেন সাবেক কাউন্সিলর সাঈদ।
বিভিন্ন খেলার বড় আসরে একদা চ্যাম্পিয়ন ঐতিহ্যবাহী দিলকুশা ক্লাবে ক্যাসিনোর কালো অধ্যায়ে মূল খেলোধুলা ছিলো যেন নামমাত্র। যা ভেবে সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড়রা এখনো ব্যথিত হন। খেলাধুলায় প্রাণচাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনতে তারা প্রকৃত ক্রীড়া সংগঠকদের দায়িত্ব দেয়ার পক্ষে।
এক সময় যেখানে কোটি টাকা দিয়ে চালানো যেত দিলকুশা ক্লাবের সব ধরনের খেলা, সেখানে ক্যাসিনো যুগ শুরুর পর শুধু ক্লাবের, হকি, হ্যান্ডবল ও ফুটবল খেলা চালাতেই বছরে খরচ দেখানো হতো ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা। এমন কালো টাকার ছড়াছড়ি খেলাধুলাকে গুরুত্বহীন করে ক্যাসিনোকে গুরুত্বপূর্ণ করে।
এক সময়কার তীব্র প্রতিযোগিতার তৈরি জন্য শক্তিশালী দিলকুশা ক্লাবকে আবারো খেলাধুলায় ফিরে আনতে প্রয়োজন প্রকৃত ক্রীড়া সংগঠকদের, এর কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন ক্রীড়া প্রেমীরা।
এস.এম.সুমন: গুলিস্তানে মুক্তিযোদ্ধা...
বিস্তারিতএস.এম.সুমন: মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া...
বিস্তারিতএস এম সুমন: স্বাধীনবাংলা ফুটবল দলের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন