ফাহিম মোনায়েম: মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে রাজধানীর জনজীবন। সন্ধ্যা হলেই, শুধু বাইরে নয়, ঘরেও টেকা মুশকিল। এদিকে, সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে, চাহিদা অনুযায়ী ওষুধ সরবরাহের কথা বলা হলেও, মান নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। নিয়মিত ওষুধ ছিটানো হয় না। মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি কর্পোরেশনের তৎপরতা ও জনসচেতনা বাড়ানোর ওপর জোর দেয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে মশা নিধনসহ রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে চলছে বিভিন্ন কার্যক্রম। গেলো কয়েক বছরের বিরূপ অভিজ্ঞতায় সিটি কর্পোরেশনের নজর যখন এডিস মশার দিকে, তখন কিউলেক্স নামের আরেক ধরনের মশা অতিষ্ট করে তুলেছে নগরবাসীকে।
এবার শীত মৌসুম আসার আগেই ব্যাপকভাবে মশার উপদ্রব শুরু হয়। তবে, বেশি বিপদে আছেন জলাশয়ের আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা।
মশার উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় জনপ্রতিনিধিদের মুখেও হতাশার সুর। এ ধরনের মশার বংশ বিস্তার ঠেকানো নিয়ে চিন্তায় তারা।
মশার বংশবৃদ্ধি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে, পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে, মশা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ওষুধ স্পে করার বিষয়টি কঠোর নজরদারির মধ্যে রয়েছে বলে জানান মেয়র আতিকুল ইসলাম।
নগরবাসীকে বাড়ির আশপাশ পরিস্কার রাখার আহ্বান জানান মেয়র আতিক।
আপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন