নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশকে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ করোনার টিকা দেবে বিশ্বে করোনার টিকার সুষ্ঠু বন্টনের জন্য গঠিত জোট ‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন এন্ড ইম্যুনাইজেশন (গ্যাভি)। প্রতি ডোজের দাম পড়বে ১৩৮ থেকে ১৭০ টাকা। আজ (বুধবার) স্বাস্থ্য অধিদফতরে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (মা, শিশু ও কৈশোর স্বাস্থ্য কর্মসূচি বা এমএনসি এন্ড এএইচ) মো. শামসুল হক জানান, বিশ্বব্যাপী গ্যাভির ব্যবস্থাপনায় কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ। গ্যাভির প্রতি ডোজ ভ্যাকসিনের জন্য ব্যয় হবে এক দশমিক ৬২ থেকে দুই ডলার। আর প্রতি ডোজ ভ্যাকসিন বিতরণের জন্য সরকারকে এক দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হবে।
গ্যাভির পাশাপাশি এই উদ্যোগের যৌথ নেতৃত্বে আছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং দ্য কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস। সংবাদ সম্মেলনের প্রধান বক্তা ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
এর আগে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান সেরামের সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশ। সেখান থেকে ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। এই ভ্যাকসিনের দাম অনেক বেশি। প্রতি ডোজ ৫ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় ৪২৫ টাকা। প্রত্যেকের দুই ডোজ করে টিকা লাগবে। একটি ডোজের ২৮ দিন পর আরেকটি ডোজ দিতে হবে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ কোটি মানুষের ভ্যাকসিনের (দুই ডোজ করে) জন্য সরকার চুক্তি করেছে বলে জানা গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্তি মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, করোনার বেশি নমুনা পরীক্ষার জন্য অচিরেই এ্যান্টিজেন টেষ্ট শুরু করা হবে।
বর্তমানে দেশে ৫০ হাজার নমুনা পরীক্ষার সক্ষমতা থাকলেও ২০ হাজার নমুনা পরীক্ষাও হচ্ছে না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা বলেন, এখন মানুষের মধ্যে ভীতি কমে গেছে, তাই পরীক্ষা কম হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাষ্ট্রকে...
বিস্তারিতনিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন