নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের সব পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করায় নিজ নিজ গন্তব্যে ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। যার ফলে দর্শণীয়স্থানগুলো ফাঁকা হলেও ভিড় বেড়েছে বাস, রেল, লঞ্চসহ দুরপাল্লার যানবাহনে। পর্যাপ্ত টিকিট না থাকায় ভোগান্তিতে যাত্রীরা। বিশ্বে চলমান এই করোনা সংকট মোকাবিলায় আজকের মধ্যেই পর্যটকদের পর্যটনকেন্দ্র ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটন প্রায় তাকে না এমন চিত্র খুব একটা দেখা যায় না। একই চিত্র সমুদ্র কন্যা কুয়াকাটারও। করোনা ভাইরাস সংক্রমন ঠেকাতে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করায় পর্যটন শূণ্য সৈকতের মত একই চিত্র দেশের পাহাড়ি পর্যটন কেন্দ্রগুলোরও। খাগড়াছড়ির সব পর্যটন কেন্দ্র অনিদিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করায় আলুটিলা রহস্যময় গুহা, জেলা পরিষদ পার্কসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলো এখন পুরোই ফাাঁকা। রাঙ্গামাটি, বান্দারবান, সুন্দবনসহ অন্যান্য পর্যটন এলাকারও একই অবস্থা।
বৃহস্পতিবারের মধ্যে হোটেল ছাড়ার নির্দেশ থাকায় ভীড় বেড়েছে, বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ সকল প্রকার গণপরিবহণে। হঠাৎ সরকারের এমন সিদ্ধান্তে মেনে নিয়েছে পর্যটকরা। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে পর্যটকদের ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানায় স্থাণীয় প্রশাসন।
পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত, পর্যটন কেন্দ্রগুলোর কোন হোটেলে বুকিং না নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে ঢাকার চিরচেনা দৃশ্যও পাল্টে গেছে। সড়কগুলো অনেকটাই ফাঁকা।
শাহনাজ ইয়াসমিন: প্রকল্পের মেয়াদ ছিলো...
বিস্তারিততাসলিমুল আলম: সরকারি-বেসরকারি...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন