নিজস্ব প্রতিবেদক: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছে নতুন বছরের। বাংলাদেশের সামনে, অন্তত ১৫টি খাতকে, দ্রুত উন্নতির ক্ষেত্র হিসেবে দেখছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। সেসব খাতের অগ্রযাত্রা এবং ভবিষ্যতে সম্ভাবনার দুয়ারগুলো নিয়ে, নববর্ষে বৈশাখীর মাসব্যাপী ধারাবাহিক আয়োজনে, আজ থাকছে সিরামিক শিল্প খাত নিয়ে দুটি প্রতিবেদনের দ্বিতীয়টি।
দেশে ৬২টি সিরামিক শিল্প কারখানা নিয়মিত উৎপাদনে আছে। অপেক্ষায় রয়েছে আরো ১২টি। এই শিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে ৫ লাখেরও বেশি মানুষের। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে সিরামিক খাতে রফতানি ছিল ৪ কোটি ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ছয় কোটি ৮৯ লাখ ডলারে। চলতি অর্থ বছর শেষে এই রফতানি আয়ের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে নয় কোটি ডলার।
২০১৭-১৮ ৪ কোটি ডলার
২০১৮-১৯ ৬ কোটি ৮৯ ডলার
২০১৯-২০ ৯ কোটি ডলার (লক্ষ্যমাত্রা)
আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের সিরামিকস পণ্যের অংশিদারিত্ব মাত্র এক শতাংশ। তবে অভ্যন্তরীণ বাজারে প্রায় পুরোটাই দেশীয় শিল্পের দখলে। এখন লক্ষ্য বিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্থান তৈরি করা।
ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের সিরামিক পণ্যের উপর শুল্ক সুবিধা থাকায় সেসব বাজারে নতুন করে টাইলস ও স্যানিটারিওয়্যার প্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে জানান বিসিএমইএ সাধারণ সম্পাদক ইরফান উদ্দিন।
এখাতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানে সরকার এবং উদ্যোক্তা উভয় পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে বলে মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
সিরামিকসের বিশ্ববাজারের বিরাট একটা অংশ চীনের দখলে; তবে চীন তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ঝুঁকে পড়ায় এই খাতের উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে। যা বাংলাদেশের সামনে বিশ্ববাজারে প্রবেশের পথ সুগম করেছে বলে মনে করেন এই খাতের সাথে সংশ্লিষ্টরা।
কাজী বাপ্পা: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে...
বিস্তারিতসুমন তানভীর: নতুন প্রত্যাশা নিয়ে...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন