মাবুদ আজমী: মতিঝিলের ক্লাব পাড়ায় অবৈধ ক্যাসিনো যুগের যাত্রা শুরু হলে ২০১৬ সালের দিকে দিলকুশা ক্লাবে ঢোকে। অস্ত্রের মুখে দিলকুশা ক্লাব দখলে নিয়ে এককভাবে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে শুরু করা হয় ক্যাসিনো যুগ। সাবেক কাউন্সিলর মমিনুল হক সাঈদ এই কদর্য বাণিজ্য নিয়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন কাজে ব্যস্ত করেন এই ক্লাবকে।
অবৈধ ক্যাসিনো প্রথম কবে কিভাবে আসলো সে তথ্য বর্তমানে যাদের পাওয়া যায় কথা বলার জন্য তাদের জানা নেই। সংগঠকদের মতে ক্লাবগুলো রাজনৈতিক কর্তাব্যক্তিরা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার পরেই এই অবৈধ ক্যাসিনো যুগ শুরু। সময়টা ২০১৬ সালের শেষ দিকে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দিলকুশা ক্লাবের ক্যাসিনো মালিকানায় ছিলেন নেপালি নাগরিক দীনেশ, রাজকুমার ও ছোট রাজকুমার।
দূর অতীতে ক্লাবে হাউজি, ওয়ান-টেন ও রামিসহ কিছু জুয়া খেলা চালু ছিলো, বোর্ড বা জায়গা ভাড়া দিয়ে অর্থ আয় হতো ক্লাবের। এরপর ক’বছর আগে ক্রীড়া সংগঠকদের কাছ থেকে অস্ত্রের মুখে প্রাচীন এই ক্লাবটি দখল করে নেয় ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা মমিনুল হক সাঈদ। তার একক ক্ষমতায় শুরু হয় বিতর্কিত ক্যাসিনো যুগ। এই ক্লাবে নেই কোন কার্যকরি কমিটিও।
ক্যাসিনো প্রতিষ্ঠার পর দিলকুশা ক্লাব ও এলাকায় বাড়তে থাকে বহিরাগতদের আনাগোনা। অনেকে বিলাসবহুল নামি-দামি গাড়িতে চড়ে আসতেন ক্যাসিনো খেলতে। যা ছিলো এলাকার মানুষের ভয়ের ও একই সাথে লজ্জারও।
ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের নেই কোন আবাসন সুবিধা, দল গঠনের পর খেলোয়াররা থাকতেন নিজ নিজ আবাসনে। শুধু খেলার সময় যোগ দিতেন ক্যাম্পে।
ক্লাবটিকে নিয়ন্ত্রণের ভূমিকাতেও আর খেলোয়াড় কিংবা সংগঠকরা থাকতে পারেনি ক্যাসিনো ঢুকবার পর, আছেন সরকারদলীয় কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা যাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহল থেকেই।
এস.এম.সুমন: গুলিস্তানে মুক্তিযোদ্ধা...
বিস্তারিতএস.এম.সুমন: মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া...
বিস্তারিতএস এম সুমন: স্বাধীনবাংলা ফুটবল দলের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন