নিজস্ব প্রতিবেদক: আবারও আলোচনায় ছাত্র রাজনীতি। কারণ, কিছুদিন পরই দেশের দ্বিতীয় সংসদ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসু নির্বাচন। দেশের মুক্তির সংগ্রাম, ও স্বাধীনতায় ছাত্র রাজনীতি ও ছাত্রদের অবদান গৌরবের উপাখ্যান। বিগত কয়েক দশক ধরে, নিন্দিত, সমালোচিত, বিতর্কিত এবং নি®প্রভও হয়েছে। যার পুণরুজ্জীবনের সম্ভাবনা আলোচিত হচ্ছে এমন এক সময়, যখন স্বাধীনতার মাস।
সারা দেশ জুড়ে ছাত্র রাজনীতি ও আন্দোলন গড়ে উঠলেও ঢাকা বরাবরই নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্র। আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ ৪৭-এর ভারত ভাগে পাকিস্তানের সাথে গেলেও রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনের বীজ বপন হয় ৪৮ সালে। এই ঢাকা থেকে। যেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল ছাত্র সমাজ।
৫২ থেকে ৭১এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রসমাজের ভূমিকা চির অমলিন ইতিহাস। জাতীয় রাজনীতির প্রভাবক ছিল। আর তার মূল কেন্দ্র ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তবে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজসহ ঢাকার অন্য অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অবদানও কম কিছু ছিল না।
ভাষা আন্দোলনের উত্তাপ ছড়ায় ঢাকার বাইরে। ১২০ কিলোমিটার দূরে ময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, আনন্দমোহন কলেজেও তখন আন্দোলন। স্বাধীনতা সংগ্রামে টাঙ্গাইল জেলা অনেক ইতিহাসের সাক্ষী। মওলানা ভাসানী, কাদের সিদ্দিকী, লতিফ সিদ্দিকী কিংবা স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠকারী ছাত্র নেতা শাজাহান সিরাজের রাজনীতিতে হাতে খড়ি এই জেলায়। আন্দোলন সংগ্রামগুলোতে ঢাকার নির্দেশনার অপেক্ষায়ও থাকতেন নেতারা।
ঢাকার সাথে জেলাগুলোতে তখন সরাসরি যেমন যোগাযোগ হতো, তেমনি পরের দিন সংবাদপত্র পড়ে কিংবা বিবিসি ও ভয়েস অব আমেরিকার খবর শুনে করণীয় নির্ধারণ করতো এসব জেলার ছাত্র নেতারা। ৫০ থেকে ৮০’র দশকের ছাত্ররাজনীতি ও আন্দোলন বর্তমান বাস্তবতায় যেন রুপকথার গল্পের মতো। ইতিহাসে যা উজ্জ্বল নক্ষত্র।
এস.এম.সুমন: গুলিস্তানে মুক্তিযোদ্ধা...
বিস্তারিতএস.এম.সুমন: মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া...
বিস্তারিতএস এম সুমন: স্বাধীনবাংলা ফুটবল দলের...
বিস্তারিতআপডেট এবং সর্বশেষ খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন ।।
0 মন্তব্য
আপনার মতামত প্রকাশ করুন